আদার মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। জিনজেরোল নামে একটি কম্পাউন্ড আদাকে এত উপকারী করে তুলেছে। আদা খুব সহজেই পাওয়া যায় প্রকৃতির এমন একটি দান, আসুন জেনে নেই কীভাবে আদা গ্রহণ করলে কমবে গ্যাসের সমস্যা।
খেতে একেবারেই ইচ্ছে হচ্ছে না? খাবার দেখলেই অ’সুস্থ বোধ করছেন? কোনো সমস্যা নয়। খাওয়ার আগে ১ চা চামচ আদা কুচি খেয়ে নিন। মুখের রুচি ফিরে আসবে।
প্রতিদিন মাত্র ১ ইঞ্চি পরিমাণের আদা কুচি খাওয়াv অ’ভ্যাস সাইনাসের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
হাতে পায়ের জয়েন্টে ব্য’থা হলে সাহায্য নিতে পারেন আদার তেলের। খানিকটা অলিভ অয়েলে আদা ছেঁচে নিয়ে ফুটিয়ে নিন ৫ মিনিট। ঠাণ্ডা হলে ছেঁকে এই তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন হাতে পায়ের জয়েন্টে। আদার অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান দূর করে দেবে ব্যথা।
বমি বমি ভাব হচ্ছে? কিংবা মাথা ঘুরানো? একটুখানি আদা স্লাইস করে লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে নিন। দেখবেন বমি ভাব একেবারেই কেটে গিয়েছে।
হজমে সমস্যার কারণে পেটে ব্যথা হলে আদা কুচি খেয়ে নিন। আদা গ্যাসের সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে বেশ কার্যকরী।
খাবারের পুষ্টি দেহে সঠিকভাবে শোষণ করার ক্ষমতা বাড়ায় আদা। তাই প্রতিদিন খুব সামান্য পরিমাণে হলেও আদা খাওয়া অভ্যাস করা উচিত সকলের।
বুকে স’র্দি কফ জমে গিয়েছে? নিঃশ্বাস টানতে সমস্যা হচ্ছে? ২ কাপ পানিতে আদা কুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পানি যখন অর্ধেক হয়ে আসবে জ্বাল হয়ে তখন ছেঁকে নামিয়ে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করে ফেলুন। বেশ আরাম পাবেন।